নাইক্ষ্যংছড়িতে রোহিঙ্গাদের জন্য বিশ্রামাগার হচ্ছে
লোহাগাড়া প্রতিনিধি

বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তের ছবিটি তুলেছেন জাহেদুল ইসলাম
প্রত্যাবাসনের সময়ে রোহিঙ্গাদের সাময়িক বিশ্রামের জন্য রিপ্যাট্রিয়েশন ক্যাম্প নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রস্তুতি হিসেবে প্রত্যাবাসন শিবির হিসেবে এটি নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানালেন শরণার্থী প্রত্যাবাসন কমিশনের কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের মংডু জেলার উত্তর-পশ্চিমের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সীমান্তসংলগ্ন এলাকা থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে ফেরত পাঠানো হবে। প্রত্যাবাসন ও সাময়িক বিশ্রামের জন্য জায়গা চেয়ে ইউএনওকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বিশ্রামাগার তৈরির জন্য কাজের টেন্ডারও হয়েছে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শুরু হবে। এছাড়াও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে জাপানের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ।
রোহিঙ্গা প্রাত্যাবাসন সম্পর্কে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোমেন শর্মা জানান, নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে সাময়িক বিশ্রাম ও প্রত্যাবাসন শিবিরের জন্য শরণার্থী প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) থেকে সাড়ে ৩ একর জায়গা চাওয়া হয়েছে। তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য সাময়িক অবস্থান করার জন্য ঘুমধুমের তুমব্রুত ২০ শতক জমির উপর সাময়িক বিশ্রাম শিবির করা হবে। বাংলাদেশ মিয়ানমারের মৈত্রি সেতু রয়েছে সেখানে খালে বাংলাদেশ অংশে বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ (বিজিবি) ও পূর্ব পাশে মিয়ারমারের বর্ডার গার্ড অব পুলিশের (বিজিপি) চৌকি।