আদা জিরা গোলমরিচ দারচিনিতে সারবে গ্যাস্ট্রিক
সিভয়েস ডেস্ক
ছোট্ট এক টুকরা আদা, গোলমরিচ, সামান্য জিরা কিংবা দারচিনিতে সারবে গ্যাস্ট্রিক। বুকজ্বালা, পেটের মধ্যে মোচড়, টক ঢেঁকুর থেকে নিস্তার পেতে প্রতিদিনের ব্যস্ত জীবনে রাখতে পারেন মশলাজাতীয় এসব উপাদান।
জিরা
পেটের গ্যাস, বমি, পায়খানা, রক্তবিকার প্রভৃতিতে অত্যন্ত ফলপ্রদ জিরা। জিরাতে এক ধরনের বিশেষ তেল রয়েছে যা গ্যাস্ট্রিকের ঝুঁকি কমায়।
গোলমরিচ
সর্দি-কাশি ছাড়াও গোলমরিচে থাকা নানা স্বাস্থ্যকর উপাদান হজমশক্তি উন্নত করে। ২/৩টি গোলমরিচ মুখে দিয়ে চুষলে একদিকে বুক জ্বালা, বমিবমিভাব, গ্যাস দূর হয়। সঙ্গে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
দারচিনি
পেট ভাল রাখতে দারচিনির জুড়ি মেলা ভার। পেটের খেয়াল রাখতে তাই নিয়মিত দারচিনি খেতে পারেন। অনেক সময় গ্যাস হলে বমি বমি পায়। সেই সমস্যাও দারচিনির গুণে দূরে চলে যায়।
এলাচ
পায়েসে দিলে স্বাদ এবং গন্ধ দুই-ই বেড়ে যায়। এলাচ কিন্তু গ্যাস্ট্রিক কমাতে দারুণ উপকারী। গ্যাস্ট্রিক হলেই একটা এলাচ যদি মুখে পুরে দিতে পারেন, তা হলে আর ওষুধ খাওয়ার দরকার পড়বে না। নিয়ম করে না হলেও, মাঝেমাঝে যদি এলাচ খান তা হলে পেটের সমস্যা নিয়ে ভুগতে হবে না।
আদা
অন্যান্য আনাজপাতির চেয়ে আদা অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। বিশেষ করে পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে আদার জুড়ি মেলা ভার। গ্যাস্ট্রিকের ঝুঁকি কমাতেও আদা উপকারী হতে পারে। আদায় রয়েছে ফাইটো কেমিক্যালস, এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষতিকারক ব্যাক্টেরিয়া বৃদ্ধি পেতে দেয় না। দাঁতের জন্যেও ভালো আদা।