বাংলাদেশ ব্যাংকের সীমানা ঘেঁষা স্থাপনা সরাতে সিডিএকে চিঠি
সিভয়েস প্রতিবেদক

ফাইল ছবি
কেপিআই নিরাপত্তা নীতিমালা ২০১৩ অমান্য করে বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনের সীমানা দেয়াল ঘেঁষে নির্মিত ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা অপসারণ ও অধিগ্রহণের জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
গত ১৭ নভেম্বর মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব উপসচিব মো. মাহমুদুর রহমান হাবিব স্বাক্ষরিত সিডিএ চেয়ারম্যানের কাছে পাঠান।
এতে বলা হয়, কেপিআই নিরাপত্তা নীতিমালা ২০১৩ লংঘন পূর্বক বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনের সীমানা দেয়াল ঘেঁষে নির্মিত ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা অপসারণ ও অধিগ্রহণ করার জন্য প্রচলিত আইন ও বিধি বিধান অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ এবং গৃহীত ব্যবস্থা এ মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
এরআগে গত ৩ অক্টোবর সেখানেআইনজীবীদের পাঁচ ভবনের নকশা কিভাবে সিডিএ থেকে অনুমোদন করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে চিঠি দেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. মাহমুদুর হাবিব।
ওই চিঠিতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে ১ নম্বর খাস খতিয়ানভুক্ত জমিতে জেলা আইনজীবীদের ৫টি স্থাপনা নির্মাণের জন্য কিভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, সে বিষেয়ে বিস্তারিত ব্যাখা দিতে বলেছিলেন।
একইসঙ্গে বিষয়টি বর্তমানে বহুল আলোচিত এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ হতে অবৈধ স্থাপনা অপসারণের জন্য জেলা প্রশাসন চট্টগ্রামকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে, এছাড়া জমির মালিকানা নিশ্চিত না হয়ে নকশা অনুমোদনের কর্তৃত্ব কোন প্রতিষ্ঠানের নেই বলেও উল্লেখ করেছিলেন তিনি।
সিভয়েস/এএস
-
অপসারণের মুখে আইনজীবী সমিতির ৫ ভবন, পরীর পাহাড়ের জঞ্জাল সরাতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
-
পরীর পাহাড় সংরক্ষণে এবার প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কমিটি
- জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি আইনজীবী সমিতির
- ‘পরীর পাহাড়’ সম্বোধন-লেখায় আদালতের মানা
- পরীর পাহাড় নিয়ে জেদাজেদির কিছুই নেই— প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব
- পরীর পাহাড়ে আইনজীবীদের ভবন কীভাবে—জানতে চায় গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
- পরীর পাহাড়ের বিরোধ : আদালতে গড়াল জেলা প্রশাসন-আইনজীবী সমিতির ফ্যাসাদ
- অপসারণের মুখে আইনজীবী সমিতির ৫ ভবন, পরীর পাহাড়ের জঞ্জাল সরাতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
- পরীর পাহাড়কে প্রত্নসম্পদ হিসেবে সংরক্ষণসহ ৫ দফা দাবি