Cvoice24.com

চট্টগ্রামকে হারিয়ে খুলনার দ্বিতীয় জয়

ক্রীড়া ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৮:০৭, ২০ জানুয়ারি ২০২৩
চট্টগ্রামকে হারিয়ে খুলনার দ্বিতীয় জয়

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের দেওয়া ১৫৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ৪ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জয় পায় খুলনা টাইগার্স। পাঁচ ম্যাচে এটি তাদের দ্বিতীয় জয়; অন্যদিকে ৬ ম্যাচে চতুর্থ হার চট্টগ্রামের।

টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। শুরুতেই উইকেট হারায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। দলীয় ৮ রানে ৮ বলে ৬ রান করে আউট হন ম্যাক্স ও'ডাউড। এরপর ক্রিজে উসমান খানকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন আফিফ হোসেন। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৭০ রান সংগ্রহ করে এই দুই ব্যাটার।

তবে দলীয় ৭৮ রানে ৩১ বলে ৪৫ রান করে সাজঘরে ফিরে যান উসমান খান। উসমানের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন দরবেশ রাসুলি। রাসুলিকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন আফিফ। তবে দলীয় ১১১ রানে ৩১ বলে ৩৫ রান করে সাজঘরে ফিরে যান আফিফ।

এরপর ক্রিজে এসে দ্রুতই আউট হন খাজা নাফে। দলীয় ১১৭ রানে ৩ বলে ৫ রান করে ফিরে যান নাফে। এরপর দলীয় ১২৩ রানে ২৬ বলে ২৫ রান করে রান আউটে কাটা পড়েন দরবেশ রাসুলি। 

রাসুলির বিদায়ের পর দ্রুতই আউট হয়ে যায় জিয়াউর রহমান। দলীয় ১৩১ রানে ৯ বলে ১১ রান করে ফিরে যান জিয়াউর। এরপর ইনিংসের শেষ ওভারে দলীয় ১৫৩ রানে ৪ বলে ১ রান করে আউট হন শুভাগত হোম। এরপর ক্রিজে এসেই আউট হন মেহেদী রানা। পরের বলে রান আউট হন নিহাদুজ্জামান।

শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ৯ বলে ২১ রানে অপরাজিত থাকেন ফরহাদ রেজা। খুলনার পক্ষে ওয়াহাব রিয়াজ নেন ৪টি উইকেট। 

১৫৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় বলে ওপেনার মুনিম শাহরিয়াররে উইকেট হারায় খুলনা টাইগার্স। রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান মুনিম।

এরপর ওয়ান ডাউনে নামা মাহমুদুল জয়কে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন তামিম। সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন এই দুই ব্যাটার। দু'জন মিলে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১০৪ সংগ্রহ করে। নিজের অর্ধশতক পূরণ করেন মাহমুদুল জয়।

এরপর দলীয় ১০৪ রানে ৩৭ বলে ৪৪ রান করে আউট হন তামিম। তামিমের বিদায়ের পর পরই সাজঘরে ফিরে যান জয়। দলীয় ১০৯ রানে ৪৪ বলে ৫৯ রান করে আউট হন জয়।

এরপর অধিনায়ক ইয়াসির রাব্বি ও আজম খান মিলে ৪ বল হাতে রেখে দলের জয় নিশ্চিত করেন। আজম খান ১৬ বলে ১৫ ও ইয়াসির রাব্বি ১৭ বলে ৩৬ রানে অপরাজিত থাকেন।

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়